গুলশানের ঘটনা প্রমান করে মাদ্রাসা ন​য় , তথাকথিত আধুনিক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানই জঙ্গি তৈরির কারখানা !

গুলশানে নিহত ৫ হামলাকারী সন্ত্রাসীর মধ্য একজন ঢাকা মহানগর আওয়ামীলীগ নেতা যুব ও ক্রিড়া সেক্রেটারি ইমতিয়াজ খান বাবুলের পুত্র মীর সামিথ মুবাশ্বির….

আওয়ামীলীগের সাবেক সংসদ সদস্য মকবুল হোসেনের শ্যালক হলো ইমতিয়াজ বাবুল। তাছাড়া বাবুল দীর্ঘদিন মোহাম্মদপুর থানা আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। আর বাবুলের শ্যালক হলো টপটেরর কামাল পাশা। এই পাশা তখনকার আলোচিত দুই ভাই রুবেল এবং জুয়েলকে বাড়ি থেকে ডেকে এনে পাঁচ মিনিটের ব্যবধানে দুই ভাইকে খুন করেছিলো।

Mir Samih mubashshir – স্কলাস্টিকা স্কুলের ছাত্র। মাত্র ও লেভেল সম্পন্ন করেছে মীর সামিহ।

বাকি সকল জঙ্গীর ফেসবুক আইডি দেখলে দেখা যায় তারা কেউ ইসলাম প্রাক্টিসে ছিলোনা। মর্ডান লাইফ লীড করা ছেলে তারা! নায়ক, নায়িকা ও বিভিন্ন মেয়েদের সাথে সেলফি তুলে দিন কেটেছে। কিছুদিন ধরে তারা সবাই পরিবার থেকে নিখোঁজ ছিল…

Nirbash Islam – নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলো।

Andaleeb Ahmed এর ছবি তার ছোট বোনের সাথে। আধুনিক লেখাপড়া জানা ধনী পরিবারের সন্তান!

Raiyan Minhaj এর প্রোফাইল পিকচার তার মাকে নিয়ে, কনভোকেশন নিয়ে তোলা ছবি। আধুনিক পাঙ্কুবাজ ছেলে।

যতদূর দেখা যায় এরা প্রত্যেকেই পরিচিত একে অপরের সাথে।

নিহত জংগীরা নর্থ সাউথ মাদ্রাসায় পড়তো। তারো আগে তারা টার্কিশ হোপ মাদ্রাসা থেকে শিক্ষা লাভ করেছিলো। সবশেষে এদের কেউ কেউ অষ্ট্রেলিয়ার মোনাশ কওমী মাদ্রাসায় পড়তে যায়।

প্রত্যেকটাই হাস্যজ্জ্বল মুখ। কারো ব্যাক্তি জীবনে ইসলামের কোন ছায়া দেখা যায়না। সবাই আওয়ামী ব্যাকগ্রাউন্ডের এডুকেটেড ছেলে।

বিশ্ব মিডিয়া যখন তাদের দেশে হামলা হলে হামলাকারীর নাম ছবি প্রকাশ করে তখন আমাদের প্রশাসন চুপ, এবার বুঝলেন তো কেন??

মুরগী সাপ্লাইয়ার রা তো বলেই দিয়েছে এসব ইসলামী দলের কাজ…..

তারা হয়তো জানেনা, হাতের তালু দিয়ে আকাশ ঢাকা যায় না।

IS এর সাথে কাদের সুসম্পর্ক, তা কি এতক্ষনে পরিষ্কার নয়??